1-মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) , 2। ই-পাসপোর্ট 3। ভিসা
মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি)
মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট বা এমআরপি হচ্ছে এমন একটি পাসপোর্ট যাতে আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য জলছাপের মাধ্যমে ছবির নিচে লুক্বায়িত থাকে এবং একই সঙ্গে এতে থাকে একটি “মেশিন রিডেবল জোন(MRZ)” যা পাসপোর্ট বহনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য, বিবরণী ধারণ করে। MRZ লাইনে লুকায়িত তথ্য শুধুমাত্র নির্দিষ্ট মেশিনের মাধ্যমে পড়া যায় ফলে ভ্রমণ ডকুমেন্ট এর নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় এবং MRZ লাইন দ্রুততম সময়ে পড়া যায় ফলে ইমিগ্রেশনে প্রক্রিয়াকরণ সময় কম লাগে। এমআরপি কম্পিউটার এ মুদ্রিত।
কিভাবে করবেন এমআরপি ?
১) প্রথমে এমআরপি ফরম সংগ্রহ করতে হবে। আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এর ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করুন। (ওয়েব সাইট হতে সংগ্রহকৃত/অনলাইনে আবেদনকৃত ফরমটি অবস্যই উভয় পেজে প্রিন্ট করতে হবে)
২) অথবা online এ আবেদন করুন । (শুধুমাত্র নতুন আবেদনের ক্ষেত্রে online পদ্ধতি ব্যবহার করুন)
৩)আবেদন ফরম পূরণ করার আগে আবেদনপত্রে উল্লিখিত নির্দেশাবলী ভালভাবে পড়ুন। নির্দেশাবলী অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র/দলিলপত্রাদি সংযুক্ত করুন।
৪)ব্যাংকে পাসপোর্টের নির্ধারিত ফি প্রদান করে ব্যাংক ভাউচার আবেদন ফরম এর সঙ্গে সংযুক্ত করুন।
৫)পূরণকৃত ফরম সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে উপস্হিত হয়ে জমা দিন।
প্রয়োজনীয় তথ্য:
১) সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাষিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার স্থায়ী কর্মকর্তা/কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকুরীজীবি, সরকারি চাকুরীজীবিগণের নির্ভরশীল স্বামী/স্ত্রী এবং তাদের ১৫ (পনের) বৎসরের কম বয়সের সন্তান, ৫ (পাঁচ)/১০ (দশ) বৎসরের অতিক্রান্ত, সমর্পণকৃত (সারেন্ডারড)দের জন্য একটি ফরম ও অন্যান্যদের ক্ষেত্রে নতুন পাসপোর্টের জন্য ২ (দুই) কপি পূরণকৃত পাসপোর্ট ফরম দাখিল করতে হবে।
২) অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৫ বছরের কম) আবেদনকারীর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর পিতা ও মাতার একটি করে রঙিন ছবি (৩০ x ২৫ মিঃমিঃ) আঠা দিয়ে লাগানোর পর সত্যায়ন করতে হবে।
৩) জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক টেকনক্যাল সনদসমূহের (যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) সত্যায়িত ফটোকপি।
৪) যে সকল ব্যক্তিগণ পাসপোর্টের আবেদনপত্র ও ছবি প্রত্যায়ন ও সত্যায়ন করতে পারবেন – সংসদ সদস্য, সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও কাউন্সিলরগণ, গেজেটেড কর্মকর্তা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও পৌর কাউন্সিলরগণ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক, নোটারী পাবলিক ও আধাসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত/রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার জাতীয় বেতন স্কেলের ৭ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের গ্রেডের কর্মকর্তাগণ।
৫) সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাষিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার স্থায়ী কর্মকর্তা/কর্মচারী ও তাদের স্বামী/স্ত্রী এবং সরকারি চাকুরীজীবিগণের ১৫ (পনের) বৎসরের কম বয়সের সন্তান সাধারণ ফি জমা করে জরুরী সুবিধা পাবেন।
৬) প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি(NOC) দাখিল করতে হবে।
৭) অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকুরীজীবি ও তাদের নির্ভরশীল স্বামী/স্ত্রী সাধারণ ফি প্রদান করে জরুরী সুবিধা পাবেন। এক্ষেত্রে অবসর গ্রহণের সনদ দাখিল করতে হবে।
৮) পাসপোর্ট সমর্পণকৃতদের (সারেন্ডারড) আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই পূর্বের পাসপোর্ট নিয়ে আসতে হবে।
৯) কূটনৈতিক পাসপোর্ট লাভের যোগ্য আবেদনকারীগণকে পূরণকৃত ফরম ও সংযুক্তিসমূহ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে জমা দিতে হবে।
১০) শিক্ষাগত বা চাকুরীসূত্রে প্রাপ্ত পদবীসমূহ (যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ডক্টর, পিএইচডি ইত্যাদি) নামের অংশ হিসেবে পরিগণিত হবে না। ফরমের ক্রমিক নং ৩ পূরনের ক্ষেত্রে, একাধিক অংশ থাকলে প্রতি অংশের মাঝখানে ১টি ঘর শূন্য রেখে পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর পিতা, মাতা, স্বামী/স্ত্রী মৃত হলেও তার/তাদের নামের পূর্বে ‘মৃত/মরহুম/Late’ লেখা যাবে না।
১১) ছবি তোলার সময় সাদা পোশাক, সাদা টুপি এবং চোখে চশমা পরা যাবে না।
১২) ছবি, স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ প্রদানের পুর্বে একটি প্রাক ডেলিভারী রশিদ প্রদান করা হয় যাতে পাসপোর্ট এ প্রদর্শিত সকল তথ্য দেওয়া থাকে। উক্ত রশিদে আপনার তথ্য সঠিক আছে কিনা যাচাই করে নিন এবং কোন তথ্য ভুল থাকলে সংশ্লিষ্ট অপারেটরকে জানিয়ে তাৎক্ষণিক সংশোধন করে নিতে পারবেন। উল্লেখ্য যে, পাসপোর্ট আবেদনকারীর ছবি, স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ প্রদানের পর মূল ডেলিভারী রশিদ প্রদান করা হয় এবং এরপর সংশোধনের আর কোন সুযোগ থাকে না। অতএব, কাউন্টার ত্যাগের পূর্বে আপনার তথ্য যাচাই করে ডেলিভারী রশিদ বুঝে নিন।
১৩) www.passport.gov.bd এই ঠিকানায় প্রবেশ করে Application Status অপশন থেকে ডেলিভারী রশিদে প্রদত্ত আপনার Enrolment ID এবং Date of Birth প্রদান করে আবেদনের বর্তমান অবস্থা জেনে নিতে পারবেন।
বিঃ দ্রঃ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিটি বিভাগীয়/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে মুক্তিযোদ্ধা, বৃদ্ধ নাগরিক, অসুস্থ ব্যক্তি ও প্রতিবন্ধী নাগরিকদের জন্য আলাদা কাউন্টারে আবেদন করার ব্যবস্থা আছে।
অনলাইনে এমআরপি আবেদন বিষয়ক তথ্যাবলি
2। ই-পাসপোর্ট
ই-পাসপোর্ট হলো একটি বায়োমেট্রেক পাসপোর্ট যাতি একটি এমবেডেড ইলেকট্রনিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপ রয়েছে। ইলেকট্রনিক মাইক্রোপ্রসেসর চিপে পাসপোর্টধারীর বায়োগ্রাফিক ও বায়োমেট্রিক ( ছবি,ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও চোখের কর্নিয়া) তথ্য সংরক্ষণ করা হয়।এতে মাইক্রোপ্রসেসর চিপ এবং অ্যান্টিনাসহ স্মার্ট কার্ড প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়েছে। ইলেকট্রনিক বর্ডার কন্ট্রোল ব্যবস্থায় ই-গেটের মাধ্যমে পাসপোর্ট চিপ-এর বাইরের বায়োমেট্রিক বৈশিষ্ঠ এবং ডিজিটাল সিগনেচার প্রযুক্তির মাধ্যমে পাসপোর্ট চিপ-এ ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষিত তথ্যের প্রকৃত পাসপোর্টধারী ব্যতিত অন্য কোন ব্যক্তি ই-গেট অতিক্রম করতে পারবে না। ই-পাসপোর্ট ব্যবহারের মাধ্যমে অধিকতর নিরাপত্তা সংরক্ষণ ও স্বল্প সময়ে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
কিভাবে ই-পাসপোর্ট করবেন
3. ব্যাংকে পাসপোর্টের নির্ধারিত ফি প্রদান করে ব্যাংক ভাউচার আবেদন ফরম এর সঙ্গে সংযুক্ত করুন।
4. পূরণকৃত ফরম সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে উপস্হিত হয়ে জমা দিন।
প্রয়োজনীয় তথ্য:
1। ই-পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র সত্যায়ন করার প্রয়োজন হবে না।
2। ই-পাসপোর্ট ফরমে কোন ছবি সংযোজন এবং তা সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
3। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ অনুযায়ী আবেদন পত্র পূরণ করতে হবে।
4। অপ্রাপ্ত বয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারি যার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নাই, তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
৬। জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ নম্নোক্ত বয়স অনুসারে দাখিল করতে হবে-
(ক) ১৮ বছরের নিম্নে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ।
(খ) ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ
(গ) ২০ বছরের উর্ধে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক । তবে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশন হতে আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ গ্রহণযোগ্য হবে।
৭। তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বরগুলো অবশ্যই পূরণীয়।
৮। দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
৯। আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
১০। ১৮ বছরের নিম্নের এবং ৬৫ বছরের উর্ধ্বে সকল আবেদনে ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে ০৫ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠার।
১১। প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
১২। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
১৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
১৪। দেশের অভ্যন্তরে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফি এর উপর নির্ধারিত হারে ভ্যাট (VAT) সহ অন্যান্য চার্জ (যদি থাকে) অতিরিক্ত হিসাবে প্রদেয় হবে। বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রেও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদেয় হবে।
১৫। কূটনৈতিক পাসপোর্টের জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার উইং (Consular and Welfare Wing) অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
১৬। বৈদেশিক মিশন হতে নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
১৭। অতি জরুরী পাসপোর্টের আবেদনের ক্ষেত্রে (নতুন ইস্যু) নিজ উদ্যোগে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সনদ সংগ্রহ পূর্বক আবশ্যিকভাবে আবেদনের সাথে দাখিল করতে হবে।
১৮। (ক) দেশের অভ্যন্তরে অতি জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ২ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(খ) দেশের অভ্যন্তরে জরুরী পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
(গ) দেশের অভ্যন্তরে রেগুলার পাসপোর্ট প্রাপ্তির লক্ষ্যে আবেদনের সাথে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দাখিল করা হলে অন্যান্য সকল তথ্য সঠিক থাকা সাপেক্ষে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
১৯। আবেদনের সময় মূল জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ (GO)/অনাপত্তি (NOC) প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
২০। পাসপোর্ট রি-ইস্যুর ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদশন করতে হবে।
২১। হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন/দাখিল করতে হবে।
22 ) www.epassport.gov.bd এই ঠিকানায় প্রবেশ করে Application Status অপশন থেকে ডেলিভারী রশিদে প্রদত্ত আপনার Enrolment ID এবং Date of Birth প্রদান করে আবেদনের বর্তমান অবস্থা জেনে নিতে পারবে
3 ভিসা
বরিশাল বিভাগে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদের ভিসা সেবা প্রদান করা হয় |
যেভাবে ভিসার আবেদন করবেনঃ নির্ধারিত ফরমে হেল্প ডেস্কের মা্ধ্যমে অথবা অনলাইনের (www.visa.gov.bd) মাধ্যমে আবেদন করতে হবে |
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ-
১। পাসপোর্ট সাইজের ল্যাব প্রিন্ট রঙ্গিন ছবিসহ আবেদন ফরম 02 (দুই) কপি |
২। পাসপোর্ট, সর্বশেষ বৈধ ভিসা ও আগমন সিলের ফটোকপি |
৩। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ব্যাংক রশিদ ওয়ার্ক পারমিট, নিরাপত্তা ছাড়পত্র, এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা/মন্ত্রণালয়/প্রতিষ্ঠানের সুপারিশপত্র ইত্যাদি |
৪। যে শ্রেনীর ভিসার আবেদন করবেন সেই শ্রেণির ভিসা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করতে হবে |
৫। মূল পাসপোর্ট প্রদর্শ্ণ করতে হবে |
৬। দেশ ভিত্তিক ভিসা ফিসের তালিকা অনুযায়ী সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায় জমা করতে হবে |
৭। ভিসা ফিসের তালিকা ওয়েবসাইট হতে জানা যাবে (www.visa.gov.bd) |
বি:দ্র: ০৩ (তিন) কর্মদিবস থেকে ৩০ কর্মদিবস শ্রেণিভেদে এবং অনুকূল তদন্ত প্রতিবেদন সাপেক্ষে ভিসা ইস্যু করা হবে|